New Update July 2017। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নতুন খবর | SHOPNER PADMA SHETU | Padma Bridge in BD
পদ্মা সেতু : মাওয়া অংশে নদী প্রতিরক্ষা কাজের ব্যয় বাড়ল
বিগত বছরের মতো এবারও এটি আলোচিত ইস্যু হলেও এবারের চিত্র এখন সম্পূর্ণ অন্যরকম। দীর্ঘদিন পর এবার পদ্মাপাড়ের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষেরা পদ্মা সেতুর বাস্তব নির্মাণকাজ দেখতে পাচ্ছেন। দুমদুম শব্দতরঙ্গে মুখর এখন তাদের স্বপ্নের এ সেতু। তবে এখন তাদের কাছে একটিই প্রশ্ন কবে শেষ হবে এর বাস্তব নির্মাণকাজ।
এদিকে মূল সেতুর কাজ শুরুর মধ্য দিয়ে এক যুগেরও বেশী সময় ধরে ক্ষীণ হয়ে থাকা ১৬ কোটি জন অধ্যুষিত দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নগুলো পূরণ হতে চলেছে। যেন শীতের ঘন কুয়াশাকে ভেদ করে ভোরের সোনালী ঝলমল রোদে আশার আলো জেগেছে মাওয়ার পদ্মাপাড়ে। স্বপ্নের এ সেতুর বাস্তবতার চিত্র দেখে খুশি পদ্মাপারের উভয় প্রান্তের মানুষ।
বিশেষ করে পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০১ সালের ৪জুলাই এ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তুর করলেও সেতুর অর্থায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাংকের টানাপোড়েনে পিছিয়ে পড়ছিল সেতু নির্মাণ কাজের প্রক্রিয়া। মাওয়ার পদ্মাপাড়ে এখন অতিপুরনো ও পরিচিত সেই দৃশ্য এখন আর কেউ খুঁজে পাওয়া যায়না। প্রকল্প এলাকার চারিদিকে এখন শুধু ভারী ভারী ধাতব পদার্থের সমারোহ। দুমদুম গর্জন দিয়ে বিরামহীন শব্দের তালে তালে বেজে চলেছে। পদ্মার দুপাড়ে বিস্তত এলাকা জুড়ে ভেসে আসা এ শব্দতরঙ্গ যেন আগে থেকে বোঝার উপায় নেই। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই বিষ্ময় কেটে যাবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম প্রবেশদ্বার মাওয়া, কাওড়াকান্দি ও জাজিরা নৌপথে চলাচলকারী যাত্রী আর আগুন্তকদের মধ্যে। এটি আর কিছুই নয়, দেশের সর্ববৃহৎ প্রকল্প স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মূল পাইলিং কাজ।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের নদীশাসন এবং পরে মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় সেতুর মূল কাজের উদ্বোধন করেন। জাজিরা থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মাওয়ায় আসার পর ১২টা ৫৯ মিনিটে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ অন্য মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে মূল সেতুর কাজের ফলক উন্মোচন করেন। এ সময় তাঁর ৫মিনিটের বক্তব্যের পরপরই মাওয়া প্রান্তে নদীর প্রায় এক কিলোমিটার ভেতরে শুরু হয় সাত নম্বর পিলারের পাইলিং।
বিগত বছরের মতো এবারও এটি আলোচিত ইস্যু হলেও এবারের চিত্র এখন সম্পূর্ণ অন্যরকম। দীর্ঘদিন পর এবার পদ্মাপাড়ের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষেরা পদ্মা সেতুর বাস্তব নির্মাণকাজ দেখতে পাচ্ছেন। দুমদুম শব্দতরঙ্গে মুখর এখন তাদের স্বপ্নের এ সেতু। তবে এখন তাদের কাছে একটিই প্রশ্ন কবে শেষ হবে এর বাস্তব নির্মাণকাজ।
এদিকে মূল সেতুর কাজ শুরুর মধ্য দিয়ে এক যুগেরও বেশী সময় ধরে ক্ষীণ হয়ে থাকা ১৬ কোটি জন অধ্যুষিত দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নগুলো পূরণ হতে চলেছে। যেন শীতের ঘন কুয়াশাকে ভেদ করে ভোরের সোনালী ঝলমল রোদে আশার আলো জেগেছে মাওয়ার পদ্মাপাড়ে। স্বপ্নের এ সেতুর বাস্তবতার চিত্র দেখে খুশি পদ্মাপারের উভয় প্রান্তের মানুষ।
বিশেষ করে পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০১ সালের ৪জুলাই এ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তুর করলেও সেতুর অর্থায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাংকের টানাপোড়েনে পিছিয়ে পড়ছিল সেতু নির্মাণ কাজের প্রক্রিয়া। মাওয়ার পদ্মাপাড়ে এখন অতিপুরনো ও পরিচিত সেই দৃশ্য এখন আর কেউ খুঁজে পাওয়া যায়না। প্রকল্প এলাকার চারিদিকে এখন শুধু ভারী ভারী ধাতব পদার্থের সমারোহ। দুমদুম গর্জন দিয়ে বিরামহীন শব্দের তালে তালে বেজে চলেছে। পদ্মার দুপাড়ে বিস্তত এলাকা জুড়ে ভেসে আসা এ শব্দতরঙ্গ যেন আগে থেকে বোঝার উপায় নেই। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই বিষ্ময় কেটে যাবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম প্রবেশদ্বার মাওয়া, কাওড়াকান্দি ও জাজিরা নৌপথে চলাচলকারী যাত্রী আর আগুন্তকদের মধ্যে। এটি আর কিছুই নয়, দেশের সর্ববৃহৎ প্রকল্প স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মূল পাইলিং কাজ।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের নদীশাসন এবং পরে মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় সেতুর মূল কাজের উদ্বোধন করেন। জাজিরা থেকে পদ্মা পাড়ি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মাওয়ায় আসার পর ১২টা ৫৯ মিনিটে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ অন্য মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে মূল সেতুর কাজের ফলক উন্মোচন করেন। এ সময় তাঁর ৫মিনিটের বক্তব্যের পরপরই মাওয়া প্রান্তে নদীর প্রায় এক কিলোমিটার ভেতরে শুরু হয় সাত নম্বর পিলারের পাইলিং।
No comments