কত দূর হোল পদ্মা সেতু । Padma Bridge Bangladesh | পদ্মা সেতুর সর্বশেষ অবস্থা
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মাণাধীন একটি বহুমুখী সেতু।
এই সেতু দিয়ে যুগপৎভাবে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল করবে। এর মাধ্যমে লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ এর সাথে শরিয়তপুর ও মাদারীপুর যুক্ত হবে, ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সাথে উত্তর-পূর্ব অংশের সংযোগ ঘটবে। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু নির্মিত হবে কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে। যার ওপর দিয়ে যানবাহন আর নিচে দিয়ে ট্রেন চলবে।[১]
চুক্তিবদ্ধ সংস্থা
পদ্মা সেতু যার দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার, এটি তৈরির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড নামক এক কোম্পানী। কাজটি ২৬ নভেম্বর ২০১৪ -তে দেওয়া হয়। এতে ব্যয়ের পরিমান ১২,১৩৩.৩৯ কোটি টাকা।
পদ্মার বুকে এ দেশের কোটি কোটি মানুষের আশার সেতু গড়ে উঠছে, যার নাম পদ্মা সেতু।
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হবে। এখন থেকেই পদ্মা পাড়ি দেওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন অনেকে। তবে স্বপ্নের সেই সেতুর রং কেমন হবে? কেউ ভাবছেন রং হবে ধূসর, কেউবা ভাবছেন রং হবে কালো। না, এর কোনোটিই নয়। সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, পদ্মা সেতুর রং হবে সোনালি।
সোনালি সেতু গড়ার কাজ এক মুহূর্ত থেমে নেই। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া আর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে এ জন্য হাজারো শ্রমিকের দম ফেলার সময় নেই। তাঁদের ঘামঝরানো শ্রমে এগিয়ে চলছে পদ্মা সেতু। যতই দিন যাচ্ছে, দৃষ্টির ভেতরে চলে আসতে শুরু করেছে সেতুর কাঠামোগুলো। যেখান দিয়ে যানবাহন ও ট্রেন চলবে, সেই স্প্যানগুলোর বেশ কটি তৈরি হওয়ার পথে। এ রকম ৪১টি স্প্যান স্থাপন করা হবে পদ্মা সেতুর পিয়ারের (পিলার) ওপর। দুটি স্প্যান প্রস্তুত হওয়ার পথে। কিছুটা সোনালি, কিছুটা হলদে রঙের। একটি স্প্যান তো পুরোপুরি প্রস্তুত করে রাখা আছে মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্পের অ্যাসেম্বলি ওয়ার্কশপের সামনে খোলা জায়গায়।
এই সেতু দিয়ে যুগপৎভাবে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল করবে। এর মাধ্যমে লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ এর সাথে শরিয়তপুর ও মাদারীপুর যুক্ত হবে, ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সাথে উত্তর-পূর্ব অংশের সংযোগ ঘটবে। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু নির্মিত হবে কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে। যার ওপর দিয়ে যানবাহন আর নিচে দিয়ে ট্রেন চলবে।[১]
চুক্তিবদ্ধ সংস্থা
পদ্মা সেতু যার দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার, এটি তৈরির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড নামক এক কোম্পানী। কাজটি ২৬ নভেম্বর ২০১৪ -তে দেওয়া হয়। এতে ব্যয়ের পরিমান ১২,১৩৩.৩৯ কোটি টাকা।
পদ্মার বুকে এ দেশের কোটি কোটি মানুষের আশার সেতু গড়ে উঠছে, যার নাম পদ্মা সেতু।
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হবে। এখন থেকেই পদ্মা পাড়ি দেওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন অনেকে। তবে স্বপ্নের সেই সেতুর রং কেমন হবে? কেউ ভাবছেন রং হবে ধূসর, কেউবা ভাবছেন রং হবে কালো। না, এর কোনোটিই নয়। সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, পদ্মা সেতুর রং হবে সোনালি।
সোনালি সেতু গড়ার কাজ এক মুহূর্ত থেমে নেই। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া আর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে এ জন্য হাজারো শ্রমিকের দম ফেলার সময় নেই। তাঁদের ঘামঝরানো শ্রমে এগিয়ে চলছে পদ্মা সেতু। যতই দিন যাচ্ছে, দৃষ্টির ভেতরে চলে আসতে শুরু করেছে সেতুর কাঠামোগুলো। যেখান দিয়ে যানবাহন ও ট্রেন চলবে, সেই স্প্যানগুলোর বেশ কটি তৈরি হওয়ার পথে। এ রকম ৪১টি স্প্যান স্থাপন করা হবে পদ্মা সেতুর পিয়ারের (পিলার) ওপর। দুটি স্প্যান প্রস্তুত হওয়ার পথে। কিছুটা সোনালি, কিছুটা হলদে রঙের। একটি স্প্যান তো পুরোপুরি প্রস্তুত করে রাখা আছে মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্পের অ্যাসেম্বলি ওয়ার্কশপের সামনে খোলা জায়গায়।
No comments